from | Bangladesh Khelafat Andolon khelafat@dhaka.net | ||
to | "PS-1 to HPM, GoB" <info@pmo.gov.bd> |
|
সংখ্যালঘু পরিবারের স্কুলছাত্রীকে ৩৫ দিন ধরে আটক রেখে অপহরণকারীরা গণধর্ষণ করেছে। এ ঘটনায় ভিকটিমের হতদরিদ্র বাবা বাদী হয়ে মহিলাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার বগুড়া আদালতে একটি মামলা করেছেন।
Daily Amardesh 27 Aug.2011
http://www.amardeshonline.com/
ধুনটে স্কুলছাত্রীকে আটকে রেখে গণধর্ষণ
বগুড়া অফিস
বগুড়ার ধুনটে অপহৃত সংখ্যালঘু পরিবারের স্কুলছাত্রীকে ৩৫ দিন ধরে আটক রেখে অপহরণকারীরা গণধর্ষণ করেছে। এ ঘটনায় ভিকটিমের হতদরিদ্র বাবা বাদী হয়ে মহিলাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার বগুড়া আদালতে একটি মামলা করেছেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার হাঁসখালী গ্রামের স্থানীয় কান্তনগর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর মেধাবী এক ছাত্রী ছবি তোলার সুবাদে কান্তনগর বৈশাখী স্টুডিওর ক্যামেরাম্যান বিলচাপড়ী গ্রামের ময়না মিয়ার ছেলে প্লাবন রহমানের সঙ্গে তার এক বছর আগে পরিচয় হয়। প্রিন্ট করা ছবি সরবরাহের জন্য গত ১২ জুলাই রাত ৮টায় প্লাবন সহযোগীদের নিয়ে অটোরিকশায় স্কুলছাত্রীর বাড়ির সামনে রাস্তায় অবস্থান করে। সেখানে ছবি দেয়ার কথা বলে ছাত্রীটিকে ডেকে নিয়ে জোর করে গাড়িতে তুলে বগুড়ার শাহজাহানপুর উপজেলার মাদলা গ্রামে এক বাড়িতে আটক রাখে। সেখান দু’দিন থাকার পর তাকে স্থানান্তর করে একই উপজেলার চাইচতারা গ্রামে একটি বাড়িতে। এক সপ্তাহ পর ছাত্রীটিকে পাচারের উদ্দেশ্যে ঢাকার সাভার এলাকায় জামগড়ার বস্তির একটি বাসায় নিয়ে যায়। ওই বাসার একটি কক্ষে তাকে চোখ-মুখ বেঁধে তালাবদ্ধ করে রাখা হয়। সেখানে তাকে দৈনিক একবার খেতে দেয়া হয়েছে। বিভিন্ন সময় আটক থাকা অবস্থায় অপহরণকারীর মূল নায়ক প্লাবনসহ অপরিচিত লোকজন তাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করেছে।
অপহরণকারীদের হাত থেকে কয়েক দফা পালানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে তাকে বিভিন্নভাবে শারীরিক নির্যাতন সইতে হয়েছে। তাদের নির্যাতনে ছাত্রীটি একটি কানের শ্রবণশক্তি হারিয়ে ফেলেছে। ছাত্রীটির কাছ থেকে তারা স্বর্ণের চেইন ও একটি মোবাইল সেট কেড়ে নিয়েছে। এ অবস্থায় ১৫ আগস্ট রাতে পাশের বাসায় চুরির ঘটনা ঘটে। এসময় অপহরণকারীরা ওই বাসা খোলা রেখে চুরির ঘটনাস্থলে যায়। এ সুযোগে ছাত্রীটি বাসা থেকে রাস্তায় বের হয়ে এক ট্রাফিক পুলিশের সহযোগিতায় বাড়ি ফিরে আসে। এ ঘটনায় ভিকটিমের বাবা বাদী হয়ে প্লাবনসহ সহযোগী এক দম্পতির বিরুদ্ধে বগুড়া নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছেন। বিচারক মামলাটি তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ধুনট থানার ওসিকে দায়িত্ব দিয়েছেন।
ওসি তোজাম্মেল হক বলেন, স্কুলছাত্রী নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় গত ১৬ জুলাই থানায় একটি সাধারণ ডাইরি রেকর্ড করা হয়েছে। আদালতে দায়ের করা মামলার নথি হাতে না পেলেও বিষয়টি জানা আছে। মামলার নথি পেলে তদন্ত করে আসামিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার হাঁসখালী গ্রামের স্থানীয় কান্তনগর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর মেধাবী এক ছাত্রী ছবি তোলার সুবাদে কান্তনগর বৈশাখী স্টুডিওর ক্যামেরাম্যান বিলচাপড়ী গ্রামের ময়না মিয়ার ছেলে প্লাবন রহমানের সঙ্গে তার এক বছর আগে পরিচয় হয়। প্রিন্ট করা ছবি সরবরাহের জন্য গত ১২ জুলাই রাত ৮টায় প্লাবন সহযোগীদের নিয়ে অটোরিকশায় স্কুলছাত্রীর বাড়ির সামনে রাস্তায় অবস্থান করে। সেখানে ছবি দেয়ার কথা বলে ছাত্রীটিকে ডেকে নিয়ে জোর করে গাড়িতে তুলে বগুড়ার শাহজাহানপুর উপজেলার মাদলা গ্রামে এক বাড়িতে আটক রাখে। সেখান দু’দিন থাকার পর তাকে স্থানান্তর করে একই উপজেলার চাইচতারা গ্রামে একটি বাড়িতে। এক সপ্তাহ পর ছাত্রীটিকে পাচারের উদ্দেশ্যে ঢাকার সাভার এলাকায় জামগড়ার বস্তির একটি বাসায় নিয়ে যায়। ওই বাসার একটি কক্ষে তাকে চোখ-মুখ বেঁধে তালাবদ্ধ করে রাখা হয়। সেখানে তাকে দৈনিক একবার খেতে দেয়া হয়েছে। বিভিন্ন সময় আটক থাকা অবস্থায় অপহরণকারীর মূল নায়ক প্লাবনসহ অপরিচিত লোকজন তাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করেছে।
অপহরণকারীদের হাত থেকে কয়েক দফা পালানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে তাকে বিভিন্নভাবে শারীরিক নির্যাতন সইতে হয়েছে। তাদের নির্যাতনে ছাত্রীটি একটি কানের শ্রবণশক্তি হারিয়ে ফেলেছে। ছাত্রীটির কাছ থেকে তারা স্বর্ণের চেইন ও একটি মোবাইল সেট কেড়ে নিয়েছে। এ অবস্থায় ১৫ আগস্ট রাতে পাশের বাসায় চুরির ঘটনা ঘটে। এসময় অপহরণকারীরা ওই বাসা খোলা রেখে চুরির ঘটনাস্থলে যায়। এ সুযোগে ছাত্রীটি বাসা থেকে রাস্তায় বের হয়ে এক ট্রাফিক পুলিশের সহযোগিতায় বাড়ি ফিরে আসে। এ ঘটনায় ভিকটিমের বাবা বাদী হয়ে প্লাবনসহ সহযোগী এক দম্পতির বিরুদ্ধে বগুড়া নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছেন। বিচারক মামলাটি তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ধুনট থানার ওসিকে দায়িত্ব দিয়েছেন।
ওসি তোজাম্মেল হক বলেন, স্কুলছাত্রী নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় গত ১৬ জুলাই থানায় একটি সাধারণ ডাইরি রেকর্ড করা হয়েছে। আদালতে দায়ের করা মামলার নথি হাতে না পেলেও বিষয়টি জানা আছে। মামলার নথি পেলে তদন্ত করে আসামিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
--
Sender:
Bangladesh Khelafat Andolon
314/2 J.N. Shaha Road
Lalbagh Kellar Morr,
Dhaka-1211, Bangladesh
E-mail: khelafat@dhaka.net,
info.bka@gmail.com
http://