চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা কালা হোসেন নামের গুলিবিদ্ধ এক রোহিঙ্গার মৃত্যু হয়েছে। অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে আটক অবস্থায় আহত আরও দু’জন পর্যাপ্ত চিকিত্সাসেবা পাচ্ছে না। চিকিত্সকরা বলছেন, আহতরা দেশের নাগরিক না হওয়ায় আইনগত জটিলতার কারণে তাদের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এদিকে আমার দেশ-এর কাছে চলমান দাঙ্গায় মিয়ানমারের রাখাইন (মগ) সম্প্রদায়ের মুসলিম নিধন অভিযানের লোমহর্ষক বর্ণনা করল গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পালিয়ে আসা চমেক হাসপাতালে চিকিত্সাধীন মোহাম্মদ সেলিম। অভিযোগে সে জানায়, জীবন বাঁচাতে পালিয়ে এসে এদেশেও চরমভাবে নিগৃহীত হতে হচ্ছে।
মগদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ মিয়ানমারের মংডু থেকে আহত অবস্থায় পালিয়ে আসা মোহাম্মদ সেলিম, কালা হোসেন ও তৈয়বকে কক্সবাজার জেনারেল হাসপাতাল থেকে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে গ্রেফতার করে কক্সবাজার জেলা পুলিশ। ৯ জুন সেলিম ও তৈয়বকে এবং ১০ জুন কালা হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়। সেলিমের সঙ্গে তার মাকেও গ্রেফতার করে কক্সবাজার কারাগারে রাখা হয়েছে। সেখান থেকে অবস্থার অবনতি ঘটলে ৯ জুন সেলিমকে এবং ১০ জুন কালা ও তৈয়বকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। কক্সবাজার জেলা পুলিশ তাদের চমেক হাসপাতালে নিয়ে যায়। আহতদের মধ্যে কালা হোসেন মারা যায় মঙ্গলবার রাতে। তৈয়বের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। মাথায় গুলি লাগায় সে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় মেডিকেলের ২৮ নং ওয়ার্ডে ২১ নং বেডে চিকিত্সাধীন। বুকের ডানপাশে গুলিবিদ্ধ সেলিম হোসেন এখন শঙ্কামুক্ত। সে আছে ২৪ নং ওয়ার্ডের ২৩ নং বেডে। আহত দু’জনের পাহারা দিচ্ছে পুলিশ। গতকাল খাতা-কলম হাতে সেলিমের বেডের পাশে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই প্রতিবেদকের কাছে মোহাম্মদ সেলিমের (২০) প্রথম আকুতি ছিল—আমি মায়ের কাছে যাব। পুলিশরা আমার মাকে ধরে নিয়ে গেছে। এরপর সে মিয়ানমারে মগদের মুসলিম নিধন অভিযানের লোমহর্ষক বর্ণনা শুরু করে।
সে জানায়, ৮ জুন সকাল থেকেই কী যেন একটা গুজবে মারমুখী হয়ে ওঠে মগরা। জুমার নামাজ শেষে মসজিদ থেকে বেরিয়ে দেখি মগরা আমাদের (মুসলমান) ওপর হামলা চালাচ্ছে। তাদের একটি দল মসজিদ থেকে বের হওয়া মুসল্লিদের ওপর সশস্ত্র হামলা চালায়। বেশ ক’জনকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে তারা। সেখান থেকে পালিয়ে কোনোমতে মিয়ানমারের মংডু থানার বলিবাজার সংলগ্ন মুসলিমপাড়ার বাড়িতে পৌঁছাই। সময় যত যেতে থাকে, মগরা ততই অত্যাচারী হয়ে ওঠে। বাড়ি থেকেই শুনতে পাই মুসলিমদের পাড়ায় পাড়ায় হামলা চালাচ্ছে মগরা। হত্যা, লুণ্ঠনসহ বাড়িঘর জ্বালিয়ে দিচ্ছে, এমনকি মহিলাদের ধরে নিয়ে পাশবিক নির্যাতন চালানো হচ্ছে। শেষ বিকালে মগদের একটি দল হামলা চালায় আমাদের পাড়ায়। এদের সঙ্গে বেশকিছু পুলিশ ও নাসাকা বাহিনী ছিল। জীবন বাঁচাতে আমরা দল বেঁধে পুলিশ ও নাসাকা বাহিনীর শরণাপন্ন হলে তারাও আমাদের ওপর হামলা চালায়। অবশ্য কেউ কেউ ঠেকানোর চেষ্টাও করেছে। কিন্তু অধিকাংশ পুলিশ ও নাসাকা মগদের সঙ্গে জোট বেঁধে হত্যা-লুণ্ঠনে মেতে ওঠে। মগ সন্ত্রাসীদের সঙ্গে স্থানীয় পুলিশ ও নাসাকাও মুসলিমদের ওপর গুলি চালিয়েছে। সন্ধ্যার পরপরই আমার বুকে গুলি লাগে। এছাড়া অনেক মুসলিম ভাই মগদের হামলায় আহত হয়। কয়েক ঘণ্টা তাণ্ডবলীলা চালিয়ে আমাদের গোটা গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়। সেই রাতে আমরা বিভিন্ন জঙ্গলে আশ্রয় নেই। গভীর রাতে বেশক’টি ট্রলারে চড়ে জীবন বাঁচাতে বাংলাদেশের দিকে চলে আসি। কিন্তু এদেশের পুলিশ আমাদের ঢুকতে দেয়নি। ফিরে যাওয়ার সময় নদীতে আমার মা এক বাংলাদেশী মাছধরা ট্রলার ঠেকিয়ে কাকুতি-মিনতি করলে তারা আমাকে আর আমার মাকে কক্সবাজার পৌঁছে দেয়। পরদিন সকালে কক্সবাজার হাসপাতালে গেলে সেখান থেকে পুলিশ আমাদের আটক করে। আর আমার মাকে নিয়ে যায়। মা আমাকে রেখে যেতে না চাইলেও পুলিশ জোর করে নিয়ে যায় বলে জানায় সে।
সেলিমের পাহারায় থাকা পুলিশ সদস্য সাইফুল ইসলাম জানান, ৯ জুন সকালে সেলিম ও তার মা খুরশিদা বেগমকে অবৈধ অনুপ্রবেশের কারণে গ্রেফতার করা হয়েছে। খুরশিদা বেগম এখন কক্সবাজার কারাগারে আছেন। কক্সবাজারের চিকিত্সকরা সেলিমকে চট্টগ্রামে স্থানান্তর করায় তাকে এখানে আনা হয়েছে। সেলিম বার বার মায়ের কাছে যেতে চাচ্ছে কিন্তু আইনগত বাধ্যবাধকতার কারণে কিছুই করার নেই।
২৮ নং ওয়ার্ডে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় চিকিত্সাধীন তৈয়বের (২২) গুলি লেগেছে কপালের ডান পাশে। ৯ জুন কক্সবাজার জেনারেল হাসপাতাল থেকে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় তাকে আটক করা হয়। তার সঙ্গে কোনো আত্মীয়স্বজন ছিল না। সে কীভাবে বাংলাদেশে এসেছে, তাও জানা নেই পাহারায় থাকা পুলিশ সদস্যের। ১০ জুন তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর থেকে স্যালাইন ছাড়া আর কিছুই দেয়া হয়নি। সংজ্ঞাহীন রোগীদের রাইস টিউবে খাবার দেয়া হলেও তৈয়বকে কোনো খাদ্য বা ওষুধ দেয়া হয়নি বলে জানান দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্য। তিনি বলেন, কোনো ডাক্তার, এমনকি ওয়ার্ডবয়রা পর্যন্ত আসছেন না এই রোগীর কাছে।
এ ব্যাপারে নিউরোসার্জারি বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. কামাল উদ্দিন জানান, আহত তৈয়বের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ব্রেন ইনজুরির জন্য আইসিইউ অবধারিত। কিন্তু চমেকের আইসিইউতে বেড খালি না থাকায় তাকে পর্যাপ্ত চিকিত্সাসেবা দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। এছাড়া এ ধরনের রোগীর যেসব ওষুধ প্রয়োজন, তার বেশিরভাগই সরকারি বরাদ্দে নেই। আর রোগীর কোনো অভিভাবকও নেই এবং সে এদেশের নাগরিক নয় বিধায় প্রয়োজনীয় চিকিত্সাসেবা দেয়া সম্ভব হচ্ছে না।
বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশনের চট্টগ্রাম চ্যাপ্টারের সভাপতি অ্যাডভোকেট জিয়া আহসান হাবিব জানান, আহত ব্যক্তিরা কোন দেশের নাগরিক—সেটা বড় কথা নয়। একজন মানুষ হিসেবে সঠিক চিকিত্সা পাওয়া তার অধিকার। যথাযথ চিকিত্সা দিয়ে তাকে সুস্থ করে তোলাটাই মুখ্য। দেশের নাগরিক না হওয়ার কারণে যদি কোনো আহত ব্যক্তিকে সঠিক চিকিত্সাসেবা না দেয়া হয়, তবে সেটা সুস্পষ্ট মানবাধিকার লঙ্ঘন।
Courtesy: The Daily Amardesh 14.06.2012
http://www.amardeshonline.com/pages/details/2012/06/14/149708
মগদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ মিয়ানমারের মংডু থেকে আহত অবস্থায় পালিয়ে আসা মোহাম্মদ সেলিম, কালা হোসেন ও তৈয়বকে কক্সবাজার জেনারেল হাসপাতাল থেকে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে গ্রেফতার করে কক্সবাজার জেলা পুলিশ। ৯ জুন সেলিম ও তৈয়বকে এবং ১০ জুন কালা হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়। সেলিমের সঙ্গে তার মাকেও গ্রেফতার করে কক্সবাজার কারাগারে রাখা হয়েছে। সেখান থেকে অবস্থার অবনতি ঘটলে ৯ জুন সেলিমকে এবং ১০ জুন কালা ও তৈয়বকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। কক্সবাজার জেলা পুলিশ তাদের চমেক হাসপাতালে নিয়ে যায়। আহতদের মধ্যে কালা হোসেন মারা যায় মঙ্গলবার রাতে। তৈয়বের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। মাথায় গুলি লাগায় সে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় মেডিকেলের ২৮ নং ওয়ার্ডে ২১ নং বেডে চিকিত্সাধীন। বুকের ডানপাশে গুলিবিদ্ধ সেলিম হোসেন এখন শঙ্কামুক্ত। সে আছে ২৪ নং ওয়ার্ডের ২৩ নং বেডে। আহত দু’জনের পাহারা দিচ্ছে পুলিশ। গতকাল খাতা-কলম হাতে সেলিমের বেডের পাশে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই প্রতিবেদকের কাছে মোহাম্মদ সেলিমের (২০) প্রথম আকুতি ছিল—আমি মায়ের কাছে যাব। পুলিশরা আমার মাকে ধরে নিয়ে গেছে। এরপর সে মিয়ানমারে মগদের মুসলিম নিধন অভিযানের লোমহর্ষক বর্ণনা শুরু করে।
সে জানায়, ৮ জুন সকাল থেকেই কী যেন একটা গুজবে মারমুখী হয়ে ওঠে মগরা। জুমার নামাজ শেষে মসজিদ থেকে বেরিয়ে দেখি মগরা আমাদের (মুসলমান) ওপর হামলা চালাচ্ছে। তাদের একটি দল মসজিদ থেকে বের হওয়া মুসল্লিদের ওপর সশস্ত্র হামলা চালায়। বেশ ক’জনকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে তারা। সেখান থেকে পালিয়ে কোনোমতে মিয়ানমারের মংডু থানার বলিবাজার সংলগ্ন মুসলিমপাড়ার বাড়িতে পৌঁছাই। সময় যত যেতে থাকে, মগরা ততই অত্যাচারী হয়ে ওঠে। বাড়ি থেকেই শুনতে পাই মুসলিমদের পাড়ায় পাড়ায় হামলা চালাচ্ছে মগরা। হত্যা, লুণ্ঠনসহ বাড়িঘর জ্বালিয়ে দিচ্ছে, এমনকি মহিলাদের ধরে নিয়ে পাশবিক নির্যাতন চালানো হচ্ছে। শেষ বিকালে মগদের একটি দল হামলা চালায় আমাদের পাড়ায়। এদের সঙ্গে বেশকিছু পুলিশ ও নাসাকা বাহিনী ছিল। জীবন বাঁচাতে আমরা দল বেঁধে পুলিশ ও নাসাকা বাহিনীর শরণাপন্ন হলে তারাও আমাদের ওপর হামলা চালায়। অবশ্য কেউ কেউ ঠেকানোর চেষ্টাও করেছে। কিন্তু অধিকাংশ পুলিশ ও নাসাকা মগদের সঙ্গে জোট বেঁধে হত্যা-লুণ্ঠনে মেতে ওঠে। মগ সন্ত্রাসীদের সঙ্গে স্থানীয় পুলিশ ও নাসাকাও মুসলিমদের ওপর গুলি চালিয়েছে। সন্ধ্যার পরপরই আমার বুকে গুলি লাগে। এছাড়া অনেক মুসলিম ভাই মগদের হামলায় আহত হয়। কয়েক ঘণ্টা তাণ্ডবলীলা চালিয়ে আমাদের গোটা গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়। সেই রাতে আমরা বিভিন্ন জঙ্গলে আশ্রয় নেই। গভীর রাতে বেশক’টি ট্রলারে চড়ে জীবন বাঁচাতে বাংলাদেশের দিকে চলে আসি। কিন্তু এদেশের পুলিশ আমাদের ঢুকতে দেয়নি। ফিরে যাওয়ার সময় নদীতে আমার মা এক বাংলাদেশী মাছধরা ট্রলার ঠেকিয়ে কাকুতি-মিনতি করলে তারা আমাকে আর আমার মাকে কক্সবাজার পৌঁছে দেয়। পরদিন সকালে কক্সবাজার হাসপাতালে গেলে সেখান থেকে পুলিশ আমাদের আটক করে। আর আমার মাকে নিয়ে যায়। মা আমাকে রেখে যেতে না চাইলেও পুলিশ জোর করে নিয়ে যায় বলে জানায় সে।
সেলিমের পাহারায় থাকা পুলিশ সদস্য সাইফুল ইসলাম জানান, ৯ জুন সকালে সেলিম ও তার মা খুরশিদা বেগমকে অবৈধ অনুপ্রবেশের কারণে গ্রেফতার করা হয়েছে। খুরশিদা বেগম এখন কক্সবাজার কারাগারে আছেন। কক্সবাজারের চিকিত্সকরা সেলিমকে চট্টগ্রামে স্থানান্তর করায় তাকে এখানে আনা হয়েছে। সেলিম বার বার মায়ের কাছে যেতে চাচ্ছে কিন্তু আইনগত বাধ্যবাধকতার কারণে কিছুই করার নেই।
২৮ নং ওয়ার্ডে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় চিকিত্সাধীন তৈয়বের (২২) গুলি লেগেছে কপালের ডান পাশে। ৯ জুন কক্সবাজার জেনারেল হাসপাতাল থেকে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় তাকে আটক করা হয়। তার সঙ্গে কোনো আত্মীয়স্বজন ছিল না। সে কীভাবে বাংলাদেশে এসেছে, তাও জানা নেই পাহারায় থাকা পুলিশ সদস্যের। ১০ জুন তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর থেকে স্যালাইন ছাড়া আর কিছুই দেয়া হয়নি। সংজ্ঞাহীন রোগীদের রাইস টিউবে খাবার দেয়া হলেও তৈয়বকে কোনো খাদ্য বা ওষুধ দেয়া হয়নি বলে জানান দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্য। তিনি বলেন, কোনো ডাক্তার, এমনকি ওয়ার্ডবয়রা পর্যন্ত আসছেন না এই রোগীর কাছে।
এ ব্যাপারে নিউরোসার্জারি বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. কামাল উদ্দিন জানান, আহত তৈয়বের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ব্রেন ইনজুরির জন্য আইসিইউ অবধারিত। কিন্তু চমেকের আইসিইউতে বেড খালি না থাকায় তাকে পর্যাপ্ত চিকিত্সাসেবা দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। এছাড়া এ ধরনের রোগীর যেসব ওষুধ প্রয়োজন, তার বেশিরভাগই সরকারি বরাদ্দে নেই। আর রোগীর কোনো অভিভাবকও নেই এবং সে এদেশের নাগরিক নয় বিধায় প্রয়োজনীয় চিকিত্সাসেবা দেয়া সম্ভব হচ্ছে না।
বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশনের চট্টগ্রাম চ্যাপ্টারের সভাপতি অ্যাডভোকেট জিয়া আহসান হাবিব জানান, আহত ব্যক্তিরা কোন দেশের নাগরিক—সেটা বড় কথা নয়। একজন মানুষ হিসেবে সঠিক চিকিত্সা পাওয়া তার অধিকার। যথাযথ চিকিত্সা দিয়ে তাকে সুস্থ করে তোলাটাই মুখ্য। দেশের নাগরিক না হওয়ার কারণে যদি কোনো আহত ব্যক্তিকে সঠিক চিকিত্সাসেবা না দেয়া হয়, তবে সেটা সুস্পষ্ট মানবাধিকার লঙ্ঘন।
Courtesy: The Daily Amardesh 14.06.2012
http://www.amardeshonline.com/pages/details/2012/06/14/149708