প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ইসলামিক জঙ্গী বলতে কিছু নেই। চরমপন্থী জঙ্গীদের কোন ধর্ম নেই, কোনো ভৌগোলিক সীমানা নেই। এদের ধর্ম সন্ত্রাস। সারা পৃথিবী এদের ভৌগোলিক সীমানা। এসব জঙ্গীদের কোনো জাতিগত বা ধর্মগত পরিচয়ের মধ্যে গুলিয়ে ফেলা ঠিক নয়। এদের ইসলামিক জঙ্গী সন্ত্রাসী হিসেবে অভিযুক্ত করা সঠিক নয়। তাদের অপকর্মের জন্য কোন ধর্মকে দায়ী করা যাবে না। প্রধানমন্ত্রী গতকাল সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে অনির্ধারিত আলোচনায় এসব কথা বলেছেন বলে জানা গেছে।
শুধু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নয়, বিশ্বব্যাপী ইসলামিক চিন্তাবিদগণও মনে করেন, জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাসবাদকে ‘ইসলামিক অবয়ব’ দেয়া একটি সাম্রাজ্যবাদী অপপ্রচার। এটি হচ্ছে আধিপত্যবাদী দেশ কর্তৃক মুসলমানদের উপরে আরোপিত একটি অপবাদ। ইসলামের নামে সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গীবাদের সৃষ্টি করে শান্তির ধর্ম হিসেবে ইসলাম ধর্মের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করা হচ্ছে। মুসলিম বিশ্বে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ও অগ্রগতি দেখলেই তাদের ইসলামোফোবিয়া কাজ করে। এ কারণে সহজতম অস্ত্র জঙ্গীবাদের অপবাদ চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে সারাবিশ্বের মুসলমানদের উপর। এটি অন্যায় ও অনৈতিক। জঙ্গী ও সন্ত্রাসের জন্য পাশ্চাত্যের মিডিয়া যেভাবে ইসলাম ও মুসলমানদের ঢালাও দোষারোপ করছে, তা সত্য নয়।
ইসলামী বিশেষজ্ঞগণের ভাষ্য হচ্ছে- সন্ত্রাসী ও জঙ্গীরা কোনো ধর্ম ও ধর্মীয় গোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব করে না। কোন ধর্ম বা ধর্মের অনুসারীরাই সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদকে সমর্থন করেন না, করতে পারেন না। ইসলাম ও মুসলমানদের জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত করে হিংসা, বিদ্বেষ, সংঘর্ষ ও হানাহানি ছড়ানো যাবে- কিন্তু বিশ্বকে সন্ত্রাসমুক্ত করা যাবে না। বরং প্রকৃত জঙ্গী ও সন্ত্রাসী আড়ালেই থেকে যাবে।
Courtesy: The Daily Inqilab, Dhaka, 29 April 2014.
http://www.dailyinqilab.com/2014/04/29/175673.php#sthash.Ag5LIzn7.dpuf
শুধু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নয়, বিশ্বব্যাপী ইসলামিক চিন্তাবিদগণও মনে করেন, জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাসবাদকে ‘ইসলামিক অবয়ব’ দেয়া একটি সাম্রাজ্যবাদী অপপ্রচার। এটি হচ্ছে আধিপত্যবাদী দেশ কর্তৃক মুসলমানদের উপরে আরোপিত একটি অপবাদ। ইসলামের নামে সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গীবাদের সৃষ্টি করে শান্তির ধর্ম হিসেবে ইসলাম ধর্মের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করা হচ্ছে। মুসলিম বিশ্বে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ও অগ্রগতি দেখলেই তাদের ইসলামোফোবিয়া কাজ করে। এ কারণে সহজতম অস্ত্র জঙ্গীবাদের অপবাদ চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে সারাবিশ্বের মুসলমানদের উপর। এটি অন্যায় ও অনৈতিক। জঙ্গী ও সন্ত্রাসের জন্য পাশ্চাত্যের মিডিয়া যেভাবে ইসলাম ও মুসলমানদের ঢালাও দোষারোপ করছে, তা সত্য নয়।
ইসলামী বিশেষজ্ঞগণের ভাষ্য হচ্ছে- সন্ত্রাসী ও জঙ্গীরা কোনো ধর্ম ও ধর্মীয় গোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব করে না। কোন ধর্ম বা ধর্মের অনুসারীরাই সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদকে সমর্থন করেন না, করতে পারেন না। ইসলাম ও মুসলমানদের জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত করে হিংসা, বিদ্বেষ, সংঘর্ষ ও হানাহানি ছড়ানো যাবে- কিন্তু বিশ্বকে সন্ত্রাসমুক্ত করা যাবে না। বরং প্রকৃত জঙ্গী ও সন্ত্রাসী আড়ালেই থেকে যাবে।
Courtesy: The Daily Inqilab, Dhaka, 29 April 2014.
http://www.dailyinqilab.com/2014/04/29/175673.php#sthash.Ag5LIzn7.dpuf